User

Difference between revisions of "List:Hirok Raja/1"

 
Line 1: Line 1:
কড়ি দিয়ে কানা গরু কেনা
 
কড়ি দিয়ে কিনবো দই, গোয়ালিনী মোর কিসের সই
 
কড়ি দিয়ে খাই দই, কি করবে মোর গয়লা সই
 
কড়ি নেবে গুণে, পথ চলবে শুনে
 
কড়ি পেলে কাঠের ঘোড়া হাঁ করে
 
কড়ি ফটকা চিঁড়ে দই, কড়ির মত বন্ধু কই
 
কড়ি হলে বাঘের দুধ মেলে
 
কড়িকাঠ গুণে যাও
 
কড়িতে কড়া, কাহনে কানা
 
কড়ির জিনিষ পড়িস না
 
কড়ির মাথায় বুড়োর বিয়ে
 
কড়ির যত্ন নাও, কাহন তোমার যত্ন নেবে
 
কণশঃ ক্ষণশ্চৈব বিদ্যামর্থং চ সাধয়েৎ
 
কণ্টকবিনা কমল নাই, কলঙ্কশূন্য চন্দ্র নাই
 
কণ্টকেনৈব কণ্টকম
 
কত জলে কত চিঁড়ে ভেজে দেখো
 
কত ঢং দেখালি গুয়ে, তুলসীতলায় শুয়ে শুয়ে
 
কত ধানে কত চাল জান না, কোন হিসাব রাখ না
 
কত রঙ্গ দেখালে মাসি
 
কত রবি জ্বলেরে, কেবা আঁখি মেলেরে!
 
কত শত গেল রথি, শেওড়াতলার চক্রবর্তী
 
কত সাধ হয়রে চিতে বেগুন গাছে আঁকশি দিতে
 
কত হাতি গেল তল, মশা বলে কত জল
 
কতই বা দেখবো আর ছুঁচোর গলায় চন্দ্রহার
 
কতই সাধ ছিলরে চিতে মলের আগে চুটকি দিতে
 
কতই সাধ হয়রে চিতে, ফোকলাদাঁতে মিশি দিতে
 
কতক্ষণ রহে শিলা শূন্যেতে মারিলে?
 
কথা কম কাজ বেশী
 
কথা টলার চেয়ে পা টলা ভালো
 
কথা দিয়ো ধীরে, কাজ করো তীরে
 
কথা বলা থেকে কথা শোনার দাম বেশী
 
কথা বেচে খাওয়া
 
কথা শুনে পেটের ভাত চাল হয়ে যায়
 
কথা শুনে হরিভক্তি উড়ে গেল
 
কথা শোন দ্রুত, কথা বল ধীরে
 
কথাবার্তায় ক্রোধের পরিমাণ খাবারের লবণের মত
 
কথায় কথা বাড়ে, ভোজনে পেট বাড়ে
 
কথায় চিঁড়ে ভেজে না
 
কথায় বলে কথায় থাকো
 
কথায় মন ভিজে চিঁড়ে ভেজে না
 
কথার কথা কাজের নহে
 
কথার গুণে বার্তা নষ্ট
 
কথার চেয়ে কাজের গলা দরাজ
 
কথার বেলায় ঢুসঢাস কাজের বেলায় হাওয়া
 
 
কদম গাছের কানাই
 
কদম গাছের কানাই
 
কনের ঘরের মাসি, বরের ঘরের পিসি
 
কনের ঘরের মাসি, বরের ঘরের পিসি
 
কনের বাপ বসে বসে চোখের জলে ভাসে, বরের বাপ বসে আছে পাঁচশ টাকার আশে
 
কনের বাপ বসে বসে চোখের জলে ভাসে, বরের বাপ বসে আছে পাঁচশ টাকার আশে
 
কনের মা কাঁদে আর টাকার পুটুলি বাঁধে
 
কনের মা কাঁদে আর টাকার পুটুলি বাঁধে
কপট প্রেমের লুকোচুরি, মুখে প্রেম অন্তরে ছুরি
 
কপট বন্ধুত্ব থেকে প্রকাশ্য শত্রুতা ভাল
 
 
কপাল ছাড়া গতি নাই
 
কপাল ছাড়া গতি নাই
 
কপাল ভাঙ্গলে জোড়া লাগে না
 
কপাল ভাঙ্গলে জোড়া লাগে না

Latest revision as of 06:37, 29 August 2023

কদম গাছের কানাই কনের ঘরের মাসি, বরের ঘরের পিসি কনের বাপ বসে বসে চোখের জলে ভাসে, বরের বাপ বসে আছে পাঁচশ টাকার আশে কনের মা কাঁদে আর টাকার পুটুলি বাঁধে কপাল ছাড়া গতি নাই কপাল ভাঙ্গলে জোড়া লাগে না কপাল ভালো তো সব ভালো কপাল সঙ্গে সঙ্গে যায় কপালগুণে গোপাল ঠাকুর কপালমূলং খলু সর্বদুঃখম কপালে তোর নেইকো ঘি ঠকঠকালে হবে কি কপালের লিখন যায় না খণ্ডন কবে রাম রাজা হবে, তবে সীতা উদ্ধার পাবে কম্বল আমি ছেড়ে দিয়েছি কম্বল আমায় ছাড়ে না কম্বল ও কমণ্ডুল না নিলে সাধু হওয়া যায় না কম্বলের লোম বাছলে থাকে কি কয়লা খেয়েছো আঙরা হাগো কয়লা ধুলে ময়লা যায় না কয়লা ধুলেও ময়লা যায় না কয়লা না ছাড়ে ময়লা কয়লা পুড়লে ময়লা যায় কর গোবিন্দের বাপের শ্রাদ্ধ, আরও বামুন আছে কর যদি তাড়াতাড়ি ভুলের হবে বাড়াবাড়ি করা থেকে বলা সহজ করার আগে ভাবো, ভাবার আগে করো না করুণার পাত্র হওয়া থেকে শত্রু হওয়া ভাল কর্কশ কথা আগুনের জ্বালার চেয়েও ভয়ঙ্কর কর্জ করে যেই ভোগে সেই কর্তব্যো নাতি সঞ্চয়ঃ কর্তা মুগের ডাল খান না, কেন খান না, পান না, তাই খান না কর্তা যে ঘি খান না, তা এক আচঁড়েই মালুম কর্তার ইচ্ছায় কর্ম কর্ত্তোব্য নাতি সঞ্চয় কর্ম নেই তার ধর্ম আছে কর্মণা বাধ্যতে বুদ্ধিঃ ন বুদ্ধ্যা বাধ্যতে কর্ম কর্মণ্যেবাধিকারস্তে মা ফলেষু কদাচন কর্মদোষেণ দরিদ্রতা কলঙ্ক গঙ্গাজলে ধুলেও যায় না কলঙ্ক বিনা চাঁদ নাই কলসির জল গড়তে গড়তেই শেষ কলাপোড়া খাও কলার ভেলায় সাগর পার কলুর বলদ কল্পনার ডানা পাখা মেলে কল্পান্তস্থায়িনো গুণাঃ কল্লার ঘাড় বোল্লায় ভাঙে কল্লে যত্ন মেলে রত্ন কষতে কষতে বাঁধন ছেঁড়ে কষ্ট না করলে কেষ্ট মিলে না কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলেনা কষ্ট বৈ ইষ্ট নাই কষ্টবিনা কেষ্ট নাই কসুরও নাই কামাইও নাই কস্য মাতা, কস্য পিতা, কস্য ভ্রাতা সহোদরঃ কায়ঃপ্রাণৈর্ন সম্বন্ধঃ কা কস্য পরিব্রদনা কা কস্য পরিবেদনা কা তব কান্তা কস্তে পুত্রঃ। সংসারোহমতীব অতি বিচিত্রঃ।। কাঁচপোকায় আরশোলা ধরে কাঁচা খাই, ডাসা খাই, আর খাই পাকা কাঁচা গাঁথুনির দুনো খাটুনি কাঁচা গাঁথুনির নেই আঁটুনি কাঁচা গুয়ে ঢিল মারা কাঁচা বাঁশে ঘুণ ধরা কাঁচা বাঁশে ঘুণ ধরে না কাঁচা মাটিতে পা দেওয়া কাঁচায় না নোয়ালে বাঁশ, পাকলে করে ঠাস ঠাস কাঁচে কাঞ্চনে সমান কাঁটা বিনা কমল নাই কাঁটাচামচের আগে আঙ্গুলের জন্ম কাঁঠালের আমসস্ত্ব কাঁড়ানো চালে তিন ঘা পাড় কাঁধে কুড়ুল রেখে বনময় খোঁজে কাউকে বুকে করা কাউকে পিঠে করা কাউয়ার ওপর কামানের গুলি কাক কাঁকুড়ের জ্ঞান নেই কাক কাকের মাংস খায় না কাক কোকিলের একই বর্ণ, কিন্তু স্বরে ভিন্ন ভিন্ন কাক কোকিলের সমান দর কাক খায় কাঁঠাল, বকের মুখে আঠা কাক খেলো ধান, ব্যাঙের পায়ে দড়ি কাক ভাবে আমি বড় সেয়ানা কাক ভেজে জলে, ব্যাঙের লাগে সর্দি কাক মরল ঝড়ে, প্যাঁচা ভাবে আমার শাপ লাগল হাড়েহাড়ে কাক সকলের মাংস খায়, কাকের মাংস কেউই খায় না কাক-কোকিলে ভেদজ্ঞান নেই কাকতালীয়বৎ প্রাপ্তং দৃষ্টাপি নিধিমগ্রতঃ। ন স্বয়ং দৈবমাদত্তে পুরুষার্থমপেক্ষতে॥ কাকপক্ষীও টের পাবে না কাকিলা বধু ছেলে ধরতে জানে না কাকে নিয়ে গেল কান, কাকের পিছনে ছুট কাকের উপর কামান দাগা কাকের ডানায় মুক্তা বসালেও কাক রাজহাঁস হয় না কাকের ডিম সাদা হয়, বিদ্বানের ছেলে গাধা হয় কাকের পিছনে ফিঙে লাগা কাকের বাসায় কোকিলের ছা, জাতস্বভাবে করে রা কাকের মাংস কাকে খায় না কাকের লুকানো কাকের লেজে ময়ূরপালক লাগালেও কাক ময়ূর হয় না কাঙলা আপনা সমালা কাঙালকে শাকের ক্ষেত দেখাতে নেই কাঙালী মেরে কাছারি গরম কাঙালের অশ্রুতে যে রক্ত ঝরে ভগবান দেখেও কিন্তু দেখে না কাঙালের কথা বাসি হলে ফলে কাঙালের কাছে মুড়কিই সন্দেশ কাঙালের কাছে রাংতাই সোনা কাঙালের ক্ষিদে বেশি কাঙালের ঘোড়ারোগ কাঙালের ঠাকুরব্যাধি কাঙালের মরণ বিটকেল কাচঃ কাচঃ মণির্ম্মণি কাছা দিতে কোঁচা আঁটে না, কোঁচা দিতে কাছা আঁটে না কাছের লোক কাছের নয় কাছের লোক গাড়ী ফসকায় কাজ আটকালে বুদ্ধি যোগায় কাজ নেই কাজ করে, ধানে চালে এক করে কাজ নেই তো ভাজো খই কাজ শুরু হলেই অর্ধেক কাজ শেষ কাজ সরিয়ে রাখলে কাজ বরবাদ কাজও নেই, কামাইও নেই কাজীর গরু কেতাবে আছে, গোয়ালে নেই কাজে এড়া অকাজে দেড়া কাজে এড়া ভোজনে দেড়া কাজে এড়া, আচারে দেড়া কাজে কম খেতে যম কাজের কথা মনেই থাকুক, মুখে প্রকাশ করো না। কাজের বেলা পায় না খুঁজে, খাবার বেলা সবার আগে কাজের মধ্যে চাষ, রোগের মধ্যে কাশ