List
Ben/TitoduttaProverbs
- অকাজ বউড়ী দড়, লাল কুটতে খরতর
- অকাজে বউড়ী, লাউ কুটতে দৌড়াদৌড়ি
- অকাল গেল, সুকাল এল, পাকল কাঁটাল কোষ, আজ বন্ধু ছেড়ে যাও দিয়ে আমায় দোষ
- অকালে খেয়েছ কচু, মনে রেখ কিছু কিছু
- অকালে না নোয় বাঁশ, বাঁশ করে ট্যাঁশ ট্যাঁশ
- অকেজো নাপিতের বোঝা ভরা খুর
- অকেজো বউ লাউ কুটতে দড়
- অগ্নি ব্যাধি ঋণ, তিনের রেখো না চিন
- অজগরের দাতা রাম
- অজার যুদ্ধে আঁটুনি সার
- অজ্ঞানে করে পাপ, জ্ঞান হলে সরে, সজ্ঞানে করে পাপ, সঙ্গে সঙ্গে ফেরে
- অতি আশ সর্বনাশ
- অতি চালাকের গলায় দড়ি, অতি বোকার পায়ে বেড়ি
- অতি দর্পে হত লংকা
- অতি প্রণয় যেখানে নিত্য যাবে না সেখানে, যদি যাবে নিত্যি ঘটবে একটা কীর্তি
- অতি বড় ঘরণী না পায় ঘর, অতি বড় সুন্দরী না পায় বর
- অতি বড় সোদর, তিন দিন করবে আদর
- অতি বাড় বেড়ো নাকো ঝড়ে ভেঙে যাবে, অতি ছোট হয়ো নাকো ছাগলে মুড়াবে
- অতি বুদ্ধির হা-ভাত
- অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ
- অতি লোভে তাঁতি নষ্ট
- অতিভক্তি চোরের লক্ষণ
- অদন্তের দাঁত হল, কামড় খেতে প্রাণটা গেল
- অধিক সন্ন্যাসীতে গাজন নষ্ট
- অনভ্যাসের ফোঁটা কপালে চড়চড় করে
- অনাথের দৈব সখা
- অনাহ্বানের নিমন্ত্রণ, না আঁচালে বিশ্বাস নেই
- অনুরোধে ঢেঁকি গেলা
- অনেক খাবে তো অল্প খাও, অল্প খাবে তো অনেক খাও
- অনেক গর্জনে ফোঁটা বৃষ্টি
- অনেক হল পাপ, এবার ছাড়ো বাপ
- অন্ধের কিবা রাত কিবা দিন
- অন্ধের নড়ি, কৃপণের কড়ি
- অন্ন দেখে দেবে ঘি, পাত্র দেখে দেবে ঝি
- অন্ন বল নেই, অগ্নিবল আছে
- অন্ন বিনা চর্ম দড়ি, তৈল বিনা গায়ে খড়ি
- অন্নচিন্তা চমৎকারা কাতরে কবিতা কুতঃ
- অন্নচিন্তা চমৎকারা কালিদাস হয় বুদ্ধিহারা
- অন্নচিন্তা চমৎকারা, ঘরে ভাত নাই জীয়ন্তে মরা
- অন্নের জ্বালা বড় জ্বালা এক দিনে লাগে তালা
- অপচয় কর না, অভাবেতে পড়ো না
- অপনা মাংসেঁ হরিণা বৈরি
- অপব্যয়ে লক্ষ্মী ছাড়ে
- অবলার মুখে বল
- অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা
- অবাক কল্লি রাধা, অম্বলে দিলি আদা
- অবাক কল্লে নাকের নথে, কাজ কি আমার কানবালাতে
- অব্রাহ্মণের দীর্ঘ ফোঁটা
- অভদ্রা বরষা কাল, হরিণী চাটে বাঘের গাল
- অভাগা চোর যে বাড়ি যায়, হয় কুকুর ডাকে নয় রাত পোহায়
- অভাগা যেদিকে যায়, সাগর শুকিয়ে যায়
- অভাগার ঘোড়া মরে, ভাগ্যবানের বউ মরে
- অভাগার নাই যম
- অভাবে স্বভাব নষ্ট
- অভ্যাসে সয়, অনভ্যাসে নয়
- অমাবস্যার প্রদীপ টিপ টিপ করে
- অর্থই অনর্থের মূল
- অলক্ষীর নিদ্রা বেশি, কাঙালের ক্ষুধা বেশি
- অলাভের বাণিজ্যে কচকচি সার
- অল্প জলের পুঁটি মাছ ফর ফর করে
- অল্প বিদ্যা ভয়ঙ্করী
- অল্প বৃষ্টিতে কাদা হয়, বেশি বৃষ্টিতে সাদা হয়
- অল্প শোকে কাতর, অধিক শোকে পাথর
- অল্পবিদ্যা ভয়ংকরী
- অশথের ছায়াই ছায়া, মায়ের মায়াই মায়া
- অসারে জল সার
- অসারের তর্জন গর্জন সার
- অস্থানে তুলসী, অপাত্রে রূপসী
- অহংকারে গদগদ ভূমিতে না পড়ে পদ
- আঁটাআঁটি হইলেই লাঠালাঠি
- আঁটুনি কসুনি সার
- আঁত পাওয়া ভার
- আকাইম্যা মাইনষ্যের কথা বেশি
- আকাঙ্ক্ষার সীমা নাই
- আকামের মাঝু, কদু কুটনের যম
- আকালে কিনা খায়, পাগলে কিনা কয়
- আকাশ কুসুম চিন্তা
- আকাশ পাতাল তফাত
- আকাশে থুতু ফেললে নিজের গায়ে পড়ে
- আকাশে ফাঁদ পেতে চাঁদ ধরা
- আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়া
- আগ নাংলা যেদিকে যায়, পাছ নাংলা সেদিকে ধায়
- আগ নাঙ্গলে যেদিকে যায়, পাছ নাঙ্গলে সেদিকে ধায়
- আগাছার বড় বাড়
- আগুন চাপা থাকবার নয়
- আগুন পোহাতে গেলে ধোঁয়া সইতে হয়
- আগুনে ঘৃতাহুতি দেওয়া
- আগে আপন সামাল কর, পরে গিয়ে পরকে ধর
- আগে গেলে বাঘে খায়,পাছে গেলে সোনা পায়
- আগে গেলেও নির্বংশের ব্যাটা, পিছে গেলেও নির্বংশের ব্যাটা
- আগে ঘর, তবে পর
- আগে তিতা, শেষে মিঠা
- আগে দর্শনধারী পরে গুণ বিচারি
- আগে দেও কড়ি পিছে দিব বড়ি
- আগে দেখ, পরে লও, শেষে দাও কড়ি
- আগে না বুঝিলে বাছা যৌবনের ভরে, পশ্চাতে কাঁদিতে হবে নয়নের ঝোরে
- আঙুল ফুলে কলাগাছ
- আচারে বাড়া, বিচারে এড়া
- আজ মরলে কাল দুদিন হবে
- আটে পিঠে দড় তবে ঘোড়ায় চড়
- আঠারো মাসে বছর
- আড়াই আঙ্গুল দড়ি, সৃষ্টি জুড়ে বেড়ি
- আড়াই কড়ার কাসুন্দি, হাজার কাকের গোল
- আতি চোর,পাতি চোর, হতে হতে সিঁদেল চোর
- আতুরে নিয়মো নাস্তি
- আত্ম রেখে ধর্ম, তবে পিতৃ কর্ম
- আদা জল খেয়ে লাগা
- আদা শুকালেও ঝাল যায় না
- আদা, ওষুধের আধা
- আদায় কাঁচকলায় সম্বন্ধ
- আদার ব্যাপারি জাহাজের খবর
- আদার ব্যাপারি, জাহাজের খবরে কাজ কি
- আদি কহিলে মানুষ রুষ্ট
- আদ্যিকাণ্ডের কথা, বললে পাবে ব্যথা
- আদ্যিকালের বদ্যি বুড়ো
- আন শুনতে কান
- আন সতীনে নাড়ে চাড়ে, বোন সতীনে পুড়িয়ে মারে
- আনারস বলে কাঁঠাল ভাই তুমি বড় খসখসে
- আপন কোটে পাই, চিঁড়ে কোটে খাই
- আপন কোলে ঝোল সবাই টানে
- আপন গাঁয়ে কুকুর রাজা
- আপন গাঁয়ে শিয়াল রাজা
- আপন চরকায় তেল দাও
- আপন চরকায় তেল দেওয়া
- আপন চেয়ে পর ভাল, পর চেয়ে জঙ্গল ভাল
- আপন ছাগল বেঁধে রাখি,পরের ছাগল হাততালি দি
- আপন ছিদ্র জানে না, পরের ছিদ্র খোঁজে
- আপন পাঁজি পরকে দিয়ে, দৈবজ্ঞ বেড়ায় পথে পথে
- আপন পাঁঠা লেজে কাটি
- আপন বুদ্ধি ছিল ভাল, পর বুদ্ধিতে পাগল হল
- আপন বুদ্ধিতে তর, পরের বুদ্ধিতে মর
- আপন বুদ্ধিতে ফকির হই, পর বুদ্ধিতে বাদশা নই
- আপন বুদ্ধিতে ভাত, পরের বুদ্ধিতে হাভাত
- আপন বেলা চাপন চোপন, পরের বেলা ঝুরঝুরে মাপন
- আপন বোন ভাত পায় না, শালীর তরে মণ্ডা
- আপন ভালো পাগলেও বোঝে
- আপন হাত জগন্নাথ, পরের হাত এঁটো পাত
- আপনার কিছু নয়, জগৎ কেবল মায়াময়
- আপনার বেলায় ছ' কড়ায় গণ্ডা, পরের বেলায় তিন গণ্ডা
- আপনারটা ষোল আনা, পরেরটা কিছু না
- আপনি খেতে ভাত পায় না শংকরারে ডাক
- আপনি গেলে ঘোল পায়না, চাকর কে পাঠায় দুধের তরে
- আপনি ঠাকুর ভাত পায় না, শংকরাকে ডাকে
- আপনি পায় না, পরকে বিলায়
- আপনি বড় ভাল, তাই লোককে বলে কালো
- আপনি বাঁচলে বাপের নাম
- আপনি ভালো তো জগৎ ভালো
- আবর তাঁতি গোবর খায়, স্ত্রীর বাক্যে মরতে যায়
- আম ও গেলো চালা ও গেলো
- আম না থাকলে আমড়া চোষে
- আম না পেয়ে আঁটি চোষা
- আম না হতে আমসত্ত্ব
- আম শুকোলে আমসি, বয়স গেলে কাঁদতে বসি
- আমও গেল, ছালাও গেল
- আমড়া কাঠের ঢেঁকি
- আমড়াতলায় আম পেলে, আমতলায় কেবা যায়
- আমার আমার যত কর, চিনির বলদ হয়ে মর
- আমার কথা শোন, ঘরদোর ভেঙে ফেলে নটে শাক বোন
- আমার নাম নিতাই, এক খাই এক থিতাই
- আমি করি ভাই ভাই, দাদার কিন্তু মনে নাই
- আমি কি নাচতে জানি নে, মাজার ব্যথায় পারিনে
- আমি ছাড়তে চাইলে কি হইব, কম্বল তো আমারে ছাড়ে না
- আমিও ফকির হলেম, দেশেও আকাল এল
- আমে দুধে এক হয়, আদাড়ের আঁটি আদাড়ে যায়
- আমে বান, তেঁতুলে ধান
- আয় বুঝে ব্যয় কর
- আর রাজ্যে বামুন নেই, কাশী ঠাকুর চিঁড়ে খাও
- আরগুণ নেই ছাড়গুণ আছে
- আরশোলা আবার পাখি
- আরশোলাও পাখি, আছে আর কি দেখতে বাকি
- আরের মন আর দিকে, চোরের মন বোচকার দিকে
- আলস্য হেন ধন থাকতে দুঃখের অভাব কী?
- আশা আর ফুঁ আছে, দুধ আর বাটি নেই
- আশা আর বাসা ছোট করতে নেই
- আশা আর বাসা ছোট করে মরে চাষা
- আশা আশা পরম দুখ, নিরাশাই পরম সুখ
- আশা বৈতরণী নদী
- আশায় আমার পড়ল ছাই, এখন বল কোথায় যাই?
- আশায় খেলিছে পাশা
- আশায় বাঁচে চাষা
- আশায় মরে চাষা
- আশার আর শেষ নাই
- আশার চেয়ে নিরাশা ভাল, হয়ে গেল তো হয়ে গেল
- আষাঢ়ে পান চাষাড়ে খায়, গুয়া বনে পান গড়াগড়ি যায়
- আসতেও একা যেতেও একা, কার সঙ্গে বা কার দেখা
- আসর ঘরে মশাল নেই, ঢেঁকিশালে চাঁদোয়া
- আহ্লাদে আটখানা, ল্যাজা মুড়ো দশখানা
- ইঁদুর গর্ত খুঁড়ে মরে, সাপ এসে দখল করে
- ইঙ্গিতে বুঝলে মন কাজ হতে কতক্ষণ
- ইচ্ছা থাকলে উপায় হয়
- ইচ্ছা থাকে যার উপায় হয় তার
- ইজ্জতের দাম লাখ টাকা
- ইট মারলে পাটকেল খেতে হয়
- ইন্দ্রের শচী
- ইল্লত যায় না ধুলে, স্বভাব যায় না মলে
- ঈদের চাঁদ
- ঈশান কোণের মেঘে ঝড় ওঠে বেগে
- ঈশ্বর ঈশ্বর করে যেই, তার ঘরে ভাত নেই
- ঈশ্বর মঙ্গলময়
- ঈশ্বর যদি করেন, কর্তা যদি মরেন, তবে ঘরে বসে কেত্তন শুনবো
- ঈশ্বর যা করেন মঙ্গলের জন্য
- ঈশ্বরে করে কাম মানুষের বদনাম
- উঁচান বাড়ি বড় ভয়, পড়লে বাড়ি সয়ে যায়
- উঁচু হবে তো নিচু হও
- উচিত কথা কইতে গেলে, তেলে বেগুনে ওঠে জ্বলে
- উচিত কথায় দেবতা তুষ্ট, উচিত কথায় মানুষ রুষ্ট
- উচিত কথায় বন্ধুও বিগড়ায়
- উচিত কথার ভাত নাই
- উজাড় বনে শিয়াল রাজা
- উঠন্ত বৃক্ষ পত্তনেই চেনা যায়
- উঠল বাই তো কটক যাই
- উড়তে না পেরে পোষ মানা
- উড়তে পারে না ফুরফুর করে
- উড়ে এসে জুড়ে বসা
- উড়ো খই গোবিন্দায় নমঃ
- উদ খেতে খুদ নেই, নেউলে বাজায় শিঙে
- উদুখলে খুদ নাই চাটগাঁয় বরাত
- উদে মাছ ধরে, খটাশে তিন ভাগ করে
- উদোর পিণ্ডি বুধোর ঘাড়ে
- উপকারী গাছের ছাল থাকে না
- উপদেশের চেয়ে দৃষ্টান্ত ভাল
- উপর থেকে পড়ে গেল জনপাঁচ সাত, যার যেখানে ব্যথা তার সেখানে হাত
- উপরে বাবুয়ানা ভিতরে খড়ের বেনা
- উপোসে যাবে দিন, ধার করলে হবে ঋণ
- উপোসের কেউ নয়, পারণার গোঁসাই
- উলটা বুঝলি রাম
- উলুবনে মুক্তা ছড়ানো
- উলুবনে মুক্তো ছড়ানো
- উল্টে চোরা মশান গায়
- ঊনো ভাতে দুনো বল, অতি ভাতে রসাতল
- এ কি বিধির লীলাখেলা, কাকের গলায় তুলসিমালা
- এঁটোপাত না যায় স্বর্গে
- এই ডুমুরের গুমোর কর, পাকলে ডুমুর পড়ে মর
- এই বিড়াল বনে গেলে বনবিড়াল হয়
- এই বিড়াল বনে গেলে বাঘ হয়
- এই যদি গোরাচাঁদ তবে কালাচাঁদ কেমন
- এক আঁচড়ে চেনা যায়
- এক আঙুলে তুড়ি লাগে না
- এক কড়ার মুরোদ নেই, ভাত মারবার গোঁসাই
- এক করতে আর হয়
- এক কানে শোনে অন্য কানে বেরোয়
- এক কাল ঠেকেছে তিনকাল গিয়ে, তবু আবার করবে বিয়ে?
- এক কেঁড়ে দুধে এক ছিটে চোনা
- এক ক্ষুরে মাথা কামানো
- এক খায়, এক থিতায়
- এক গাঁয়ে ঢেঁকি পড়ে, আর গাঁয়ে মাথা ব্যাথা
- এক গাঁয়ের কুকুর আর গাঁয়ের ঠাকুর
- এক গাছের ছাল অন্য গাছে জোড়া লাগে না
- এক গালে চুন, এক গালে কালি
- এক গোয়ালের গরু
- এক চাঁদে জগৎ আলো
- এক চোখে কাঁদা, অন্য চোখে হাসা
- এক ছেলে তার ফুলের শয্যে, পাঁচ ছেলে তার কাঁটার শয্যে
- এক ছেলের মা, ভয়ে কাঁপে গা
- এক জায়গায় খাল কেটে আরেক জায়গায় খাল ভরায়
- এক জায়গায় থাকলে হাঁড়িতে হাঁড়িতে ঠোকাঠুকি হয়
- এক ঢিলে দুই পাখি মারা
- এক পয়সা নাই থলিতে, লাফিয়ে বেড়ায় তবু গলিতে
- এক পা জলে, এক পা স্থলে
- এক পাঁঠা তিন বারে কাটা
- এক বাড়িতে সাত কর্তা, করে কেবল বেগুন ভর্তা
- এক মাঘে শীত নাহি যায়
- এক মাঘে শীত যায় না
- এক যাত্রায় পৃথক ফল
- এক হাতে তালি বাজে না
- একতাই বল
- একদিন করে মজা, ছমাস খাবি ঝিঙে ভাজা
- একে নাচনি বুড়ি তাতে পড়েছে ঢোলের বাড়ি
- একে মনসা তায় ধুনোর গন্ধ
- এত ভঙ্গ বঙ্গদেশ তবু রঙ্গে ভরা
- এমনি যায় না মাস, আবার দুদিন বাকি
- এমনি যায় না মাস, আবার দুদিন বেশি
- ওস্তাদের মার শেষ রাতে
- কইয়ের তেলে কই ভাজা
- কড়িতে বাঘের দুধ মিলে
- কত ধানে কত চাল
- কত হাতি গেল তল, মশা বলে কত জল
- কপালগুণে গোপাল ঠাকুর
- কপালের লিখন যায় না খণ্ডন
- কয়লা ধুলে ময়লা যায় না
- কয়লা ধুলেও ময়লা যায় না
- কয়লা যায় না ধুলে, স্বভাব যায় না মলে
- কলমে কায়স্থ চিনি, গোঁপেতে রাজপুত
- কষ্ট না করলে কেষ্ট মেলেনা
- কাঁটা দিয়ে কাঁটা তোলা
- কাকের বাসায় কোকিলের ছা, জাত স্বভাবে করে রা
- কাকের মাংস কাকে খায় না
- কাঙালের কথা বাসি হলে ফলে
- কাজির কাছে হিঁদুর পরব
- কাজের বেলায় কাজি কাজ ফুরালে পাজি
- কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা
- কানা ছেলের নাম পদ্মলোচন
- কারো পৌষ মাস কারো সর্বনাশ
- কালনেমির লঙ্কাভাগ
- কিলিয়ে কাঁঠাল পাকানো
- কুত্তা রাজা হলেও জুতা খায়
- কুমিরের সঙ্গে বিবাদ করে জলে বাস
- কুমিরের সঙ্গে বিবাদ করে পানিতে বাস
- কুল রাখি না শ্যাম রাখি
- কেউ মরে বিল ছেঁচে, কেউ খায় কৈ
- কোথা যাও গোপাল সঙ্গে যাবে কপাল
- খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি
- খাল কেটে কুমির আনা
- খালি কলসি বাজে বেশি
- খিদে থাকলে আলুনিও রোচে
- খিদে পেলে বাঘেও ধান খায়
- খুঁটোর জোরে ভেড়া নাচে
- খোদার মার দুনিয়ার বার
- খোয়াড়ে পড়লে হাতি, চামচিকেতেও মারে লাথি
- গাঁয়ে মানে না আপনি মোড়ল
- গাইতে গাইতে গায়েন, বাজাতে বাজাতে বায়েন
- গাছে কাঁঠাল গোঁফে তেল
- গাছে তুলে মই কাড়া
- গাছে তুলে মই কেড়ে নেওয়া
- গাছে না উঠতেই এক কাঁদি
- গাছেরও খায় তলারও কুড়ায়
- গেঁয়ো যোগী ভিখ পায় না
- গোদা পায়ে আলতা, খাঁদা নাকে নথ
- ঘটি ডোবে না, নামে তালপুকুর
- ঘর পোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ডরায়
- ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ান
- ঘরের শত্রু বিভীষণ
- ঘাটে এসে নৌকা ডোবা
- ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়া
- ঘি দিয়ে ভাজ নিমের পাত, নিম ছাড়ে না আপন জাত
- ঘুঘু দেখেছ ফাঁদ দেখনি
- ঘুটে পুড়লে গোবর হাসে
- ঘোড়া ডিঙিয়ে ঘাস খাওয়া
- চক চক করলেই সোনা হয় না
- চাচা আপন প্রাণ বাঁচা
- চাল না চুলো ঢেঁকি না কুলো
- চাল নেই ধান নেই গোলা ভরা ইন্দুর, ভাতার নেই, পুত নেই, কপাল ভরা সিন্দুর
- চুরি বিদ্যা বড় বিদ্যা যদি না পড়ে ধরা
- চুল নেই তার টেরিকাটা
- চেনা বামুনের পৈতা লাগে না
- চোখে সরষে ফুল দেখা
- চোর পালালে বুদ্ধি বাড়ে
- চোরা না শুনে ধর্মের কাহিনি
- চোরে না শোনে ধর্মের কাহিনী
- চোরের ধন বাটপাড়ে খায়
- চোরের সাক্ষী গাঁটকাটা
- ছাই ফেলতে ভাঙ্গা কুলো
- ছাই মাখলে যদি সন্নাসী হয়, চাল কুমড়ো কেন বাকি রয়?
- ছুঁচ হয়ে ঢোকে, ফাল হয়ে বেরোয়
- ছুঁচো যদি আতর মাখে, তবু কি তার গন্ধ ঢাকে
- ছেঁড়া কাঁথায় শুয়ে লাখ টাকার স্বপ্ন দেখা
- ছেড়ে দিলাম পথটা বদলে গেল মতটা
- ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি
- জন জামাই ভাগনা, এ তিন নয় আপনা
- জন্ম, মৃত্যু, বিয়ে, তিন বিধাতা নিয়ে
- জলে কুমির ডাঙায় বাঘ
- জলে কুমির ডাঙ্গায় বাঘ
- জলে বাস করে কুমিরের সঙ্গে বিবাদ
- জাতে মাতাল তালে ঠিক
- জামাতা ভাগিনা যম আপনার নয়
- জুতা মেরে গরু দান
- জুতো সেলাই থেকে চণ্ডীপাঠ
- জোর যার মুল্লুক তার
- ঝাঁকের কই ঝাঁকে যায়
- ঝোপ বুঝে কোপ মারা
- ঠগ বাছতে গাঁ উজাড়
- ঠগ বাছতে গাঁঁ উজাড়
- ঠেলার নাম বাবাজি
- ডুবে ডুবে জল খাওয়া
- ডুবে ডুবে পানি খাওয়া
- ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দার
- ঢেঁকি স্বর্গে গেলেও ধান ভানে
- তপ্ত ভাতে নুন জোটে না, পান্তা ভাতে ঘি
- তীরে এসে তরী ডোবা
- তেলা মাথায় তেল দেওয়া
- তেলে বেগুনে জ্বলে ওঠা
- দশ চক্রে ভগবান ভূত
- দশ দিন চোরের এক দিন গৃহীর
- দশ দিন চোরের এক দিন সাধুর
- দশে মিলে করি কাজ, হারি জিতি নাহি লাজ
- দশের লাঠি, একের বোঝা
- দুষ্টু গরুর চেয়ে শূণ্য গোয়াল ভালো
- ধরাকে সরা জ্ঞান করা
- ধরি মাছ না ছুঁই পানি
- ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
- ধর্মের ঢাক আপনি বাজে
- ধান ভানতে শিবের গীত
- ধান্য তার বসুন্ধরা যার
- ধীরে আটে বয়না, তার লাগ কেউ পায় না
- নগর পুড়িলে কি দেবালয় এড়ায়?
- নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো
- নাচতে না জানলে উঠান বাঁকা
- নানা মুনির নানা মত
- নিজের কোলে ঝোল টানা
- নিজের চরকায় তেল দাও
- নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গ করা
- নিজের ভালো পাগলেও বোঝে
- নুন আনতে পান্তা ফুরায়
- নুন আনতে পান্তা ফুরোয়
- নুন খাই যার গুণ গাই তার
- নেই ঘর নেই বাড়ি, বউকে পড়ায় ঢাকাই শাড়ি
- নেই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো
- নেড়া দুবার বেলতলায় যায় না
- পড়ল কথা হাটের মাঝে, যার কথা তার বুকে বাজে
- পতির পায় আছে মতি, তবেই তারে বলে সতী
- পরের মাথায় কাঁঠাল ভাঙা
- পাকা ধানে মই দেওয়া
- পানিতে কুমির ডাঙায় বাঘ
- পান্তা আনতে লবণ ফুরায়
- পাপের ধন প্রায়শ্চিত্তে যায়
- পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে
- পেটে খেলা পিঠে সয়
- পেটে খেলে পিঠে সয়
- ফুলের ঘায়ে মূর্ছা যাওয়া
- ফেলে দেস তো মোরে দে
- ফেলো কড়ি মাখ তেল
- বজ্র আঁটুনি ফস্কা গেরো
- বন্যেরা বনে সুন্দর শিশুরা মাতৃক্রোড়ে
- বামন হয়ে চাঁদে হাত
- বামুন গেল ঘর তো লাঙল তুলে ধর
- বিড়াল বলে মাছ খাবো না
- বিনা মেঘে বজ্রপাত
- বিনে স্বদেশী ভাষা মিটে কি আশা?
- বিষ নাই কুলোপনা চক্কর
- বিসমিল্লায় গলদ
- বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ
- বুদ্ধি যার বল তার
- বুদ্ধি যার যশ তার
- বেল পাকলে কাকের কী
- বোঝার ওপর শাকের আঁটি
- বোবার শত্রু নেই
- ভস্মে ঘি ঢালা
- ভাঁড়ে মা ভবানী
- ভাঙবে তবু মচকাবে না
- ভাজে ঝিঙে তো বলে পটোল
- ভিক্ষার চাল কাঁড়া আর আকাঁড়া
- ভিতরে যদি সার না থাকে, কিল গুঁতায় কি কাঁঠাল পাকে
- ভীমরুলের চাকে খোঁচা দেওয়া
- ভূত দিয়ে ভূত ছাড়ানো
- ভূতের বাপের শ্রাদ্ধ
- ভূতের মুখে রামনাম
- ভেড়ার গোয়ালে আগুন লাগা
- মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন
- মরলে শহিদ বাঁচলে গাজি
- মরা হাতি লাখ টাকা
- মশা মারতে কামান দাগা
- মা মরে ঝিয়ের তরে, ঝি মরে ভাতারের তরে
- মাছের তেলে মাছ ভাজা
- মাছের মায়ের পুত্র শোক
- মানুষের প্রতি বিশ্বাস হারানো পাপ
- মায়ের কাছে মামা বাড়ির গল্প
- মারি অরি পারি যে কৌশলে
- মুখে মধু অন্তরে বিষ
- মেও ধরে কে
- মেঘ না চাইতে জল
- মোল্লার দৌড় মসজিদ পর্যন্ত
- যখন যার, তখন তার
- যখনি যাহার, তখনি তাহার
- যত গর্জে তত বর্ষে না
- যাকে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা
- যার কর্ম তারে সাজে অন্য লোকে লাঠি বাজে
- যার জন্যে চুরি করি সেই বলে চোর
- যার লাঠি তার মাটি
- যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা
- যিনি রক্ষক তিনিই ভক্ষক
- যে করে চক্ষুদান, তারেই কর অপমান
- যে কহে বিস্তর মিছা সে কহে বিস্তর
- যে ডালে বসে সেই ডাল কাটে
- যে যায় লঙ্কায় সে-ই হয় রাবণ
- যে সয় সে রয়
- যেমন কর্ম তেমন ফল
- যেমন কুকুর তেমন মুগুর
- যেমন বুনো ওল, তেমনি বাঘা তেঁতুল
- যৌবনে অন্যায় ব্যয়ে বয়সে কাঙালি
- রথ দেখা কলা বেচা
- রসুন বলে — কাঁচকলা ভাই, তোমার বড় খোসা
- রাখে হরি তো মারে কে
- রূপে মারি লাথি, গুণে ধরি ছাতি
- লাউ থাকতে কুমড়ো থাকতে সরষের মধ্যে তেল
- লাগে টাকা দেবে গৌরী সেন
- লাথির ঢেঁকি চড়ে ওঠে না
- লেবু বেশি কচলালে তেতো হয়
- লোভে পাপ, পাপে মৃত্যু
- লোম বাছতে কম্বল উজাড়
- শকুনের চোখ ভাগাড়ের দিকে
- শাক দিয়ে মাছ ঢাকা
- শুঁড়ির সাক্ষী মাতাল
- শুভংকরের ফাঁকি
- শেষ ভালো যার, সব ভালো তার
- সকাল বেলার ধনীরে তুই,ফকির সন্ধ্যা বেলা
- সজনে শাকে নুন জোটে না, মসুর ডালে ঘি
- সবুরে মেওয়া ফলে
- সময়ের এক ফোঁড় অসময়ের দশ ফোঁড়
- সর্বাঙ্গে ব্যথা ঔষধ দেবো কোথা?
- সস্তার তিন অবস্থা
- সাপ হয়ে দংশে, ওঝা হয়ে ঝাড়ে
- সাপের পাঁচ পা দেখা
- সাপের হাঁচি বেদেয় চেনে
- সাবধানতার মার নেই
- সুখে থাকলে ভূতে কিলায়
- সেই ট্রাডিশন সমানে চলছে
- হবুচন্দ্র রাজার গবুচন্দ্র মন্ত্রী
- হয় যদি তিলটা, কয় তবে তালটা
- হাটে হাঁড়ি ভাঙ্গা
- হাত ঝাড়া দিলে পর্বত
- হাত দিয়ে হাতি ঠেলা
- হাতে নয় ভাতে মারা
- হাতে পাঁজি মঙ্গলবার
- হাতের পাঁচ সমান নয়
- হাতের পাঁচটা আঙ্গুল সমান নয়
- হাতেরও যাবে পাতেরও যাবে
- হায়রে আমড়া, কেবল আঁটি আর চামড়া
- অকর্মার ঢেঁকি
- অকস্মাৎ বজ্রাঘাত
- অকাট মূর্খ
- অকাল কুষ্মাণ্ড
- অকালপক্ক
- অকাল বসন্ত
- অকাল বোধন
- অকালে কি না খায়
- অকালের তাল বড় মিষ্টি
- অকালের বাদশা
- অকেজো বউ, লাউ কুটতে দেও
- অক্কা পাওয়া
- অগস্ত্য যাত্রা
- অগাচরণ রাজার গবাচরণ মন্ত্রী
- অকূল পাথার
- অকূলে কূল পাওয়া
- অগাধ জলের মাছ
- অঘটন ঘটায় বিধি
- অঘটির ঘটি হল, জল খেতে খেতে প্রাণ গেল
- অচেনা পথ আর জঙ্গল সমান
- অজা কচা বুড়া মেষ, দধির আগা ঘােলের শেষ